BREAKING NEWS. গন্ধেশ্বরী নদীতে হড়পা বান , পারাপারের সময় তলিয়ে নিখোঁজ ব‍্যক্তি বাঁকুড়ায়

10th July 2020 9:08 am বাঁকুড়া
BREAKING NEWS. গন্ধেশ্বরী নদীতে হড়পা বান , পারাপারের সময় তলিয়ে নিখোঁজ ব‍্যক্তি বাঁকুড়ায়


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  গতকাল রাতে নদী পারাপার করতে গিয়ে হড়পা বানে জলে তলিয়ে নিখোঁজ হলো এক ব্যক্তি।  রাতে বাঁকুড়া শহর থেকে গন্ধেশ্বরী নদী পেরিয়ে কেশিয়াকোল দিকে যাওয়ার সময় হড়পা বানের জলে তলিয়ে নিখোঁজ হয় এক ব্যক্তি। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ ও সিভিল ডিফেন্স এর কর্মীরা। বোট নামিয়ে রাতেই তল্লাশি শুরু হলেও ওই ব্যাক্তির খোঁজ পাওয়া যায়নি। আজ ভোর থেকে ফের বোট নামিয়ে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

গন্ধেশ্বরী নদীর উপরে থাকা সতীঘাট সেতুটি গত কয়েক বছর আগে বন্যায় ভেঙ্গে পড়ে। কয়েক বছর পেরিয়ে গেলেও সেতুটি নির্মান কাজ এখনো শেষ হয়নি। ওই সেতুটির পাশে মাটি দিয়ে একটি অস্থায়ী সেতু নির্মান করা হয়। বাঁকুড়া শহর লাগোয়া বেশ কয়েকটি গ্রামের নির্ভর ওই সেতুটি। তাই গন্ধেশ্বরী নদীর উপারে থাকা গ্রাম গুলির সাথে বাঁকুড়া শহরের যোগাযোগের মাধ্যম ওই অস্থায়ী সেতুটি। কিন্তু কয়েকদিন আগে হড়পা বানে ওই অস্থায়ী সেতুটি ভেঙ্গে যায়। গতকাল রাতে ওই ব্যক্তি অস্থায়ী সেতু দিয়ে পারাপার করার সময় জলে ভেসে যায়। বাঁকুড়া শহর লাগোয়া কেশিয়াকোল, বিকনা, মৌওলাডাঙ্গা সহ বেশকিছু গ্রামের বাসিন্দাদের সাত কিলোমিটার ঘুরপথে তাদের বাঁকুড়া শহরে আসতে হয়। সহজ পথে আসতে গিয়ে দুর্ঘটনা বাড়ছে বলে দাবী স্থানীয়দের।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।